Monday 23 November 2015

অ্যাডোব ফটোশপের


অ্যাডোব ফটোশপের রজতজয়ন্তী


ছবি সম্পাদনার জনপ্রিয় সফটওয়্যার ফটোশপ রজতজয়ন্তী উদ্যাপন করেছে। ছবি সম্পাদনার ক্ষেত্রে তুমুল জনপ্রিয়তা পাওয়া এ সফটওয়্যারটির প্রাথমিক যাত্রা শুরু হয় ১৯৮৮ সালে। প্রকৌশলী থমাস নোল ব্যক্তিগত একটি প্রকল্প হিসেবে ফটোশপ তৈরির কাজ শুরু করেন। শুরুতে এ প্রকল্পটির নাম ছিল ‘ডিসপ্লে’। পরবর্তী সময়ে এতে যুক্ত হয় আরও নানা ধরনের বৈশিষ্ট্য। ১৯৮৯ সালে অ্যাডোবির কাছে এ সফটওয়্যারটি বিক্রির আগ পর্যন্ত নিজেদের প্রকল্প হিসেবেই এটিকে ব্যবহার করেছিলেন থমাস নোল। পরে ১৯৯০ সালের ১৯ ফেব্রুয়ারি ফটোশপ নাম দিয়ে ছবি সম্পাদনা করার সফটওয়্যারটি বাজারে ছাড়ে অ্যাডোব।

ফটোশফ শিখুন বাংলায় পি.ডি.এফ পড়ে পড়ে , হয়ে জান একজন ফটোগ্রাপার…….%



 


আসালামুয়ালাইকুম,
সবাই কেমন আছেন।
আমি আপনাদের দোয়া ও আল্লাহর রহমতে ভাল আছি। আজ আমি আপনাদের সামনে হাজির হলাম খুব ছোট্ট একটা টিউন নিয়ে। অবশ্য টাইটেল দেখে বুজতে পারছেন আমি কি বিষয়ে টিউন টি করব। আমরা অনেকে ফটোশফ শেখার জন্য আগ্রহী। কিন্তু সবাই শিখতে পারি নাই, কারন  আমরা যারা ছাত্র তারা এত টাকা বা এত সময় দিয়ে শিখতে পারি না। তাই আপনাদের জন্য নিয়ে এসেছি এক অসাধারণ পি.ডি.এফ ফাইল।

Photoscape – একটি দারুন photo editing software


ছবি আঁকা, কোন ছবিকে ডিজাইন করা বা ছবিকে নিয়ে সেরকম আরো কাজ করা আনন্দ-বিনোদনের কাজ। ডিজাইন করার জন্য বর্তমানে ডিজাইনিং সফটওয়ারের শেষ নেই। সে রকম একটি দারুন ফ্রি টুলের নাম হলো Photoscape যা খুব সহজে যেকোন ইউজার অতি সাধারণভাবে ব্যবহার করে মনের মত ড্রয়িং, প্রিন্ট, ছবি দেখা, Slideshow তৈরি , Resizing, Brightness এবং Color Adjustment, Frames, Balloons, Mosaic Mode, Adding Text, Drawing Pictures, ছবি Cropping, Filters, Red Eye Removal, Blooming, Paint Brush, Clone Stamp, Effect Brush ইত্যাদি কাজ করতে পারে।

IrfanView -ছবি এডিটিং আরো সহজ


আমরা সাধারণত ইমেজ দেখার জন্য উইন্ডোজের ডিফল্ট সফটওয়ার Windows Pticture and Fax Viewer ব্যবহার করি। তবে এর কিছু সীমাবদ্ধতা আছে তাহ হল এতে ছবি এডিটিং এর তেমন কোন সুবিধা নেই। IrfanView তেমন একটি প্রোগ্রাম যা Windows Pticture and Fax Viewer এর মত কাজ করবে সাথে ফটো এডিটিং এর জন্য আছে অত্যাধুনিক সুবিধা। এটি একটি FREEWARE এবং Windows 9x, ME, NT, 2000, XP, 2003 , 2008, Vista, Windows 7 কাজ করে। তাই আপনি যদি ইমেজ প্রিভিও এর সাথে কিছু এডিটিং করতে চান তাহলে IrfanView আপনার চাহিদা পূরনে সক্ষম হতে পারে। এটি ইমেজ ছাড়াও আরো বেশ কিছু ফাইল রান করাতে পারে। ছোট্ট একটি সফটওয়ার অথচ এতবেশি ফিচার সমৃদ্ধ যা ব্যবহার করলেই বুঝা যাবে। এটি আপনাকে একসময়ের জনপ্রিয় ইমেজ ভিউয়ার ACD See এর কথা মনে করে দিতে পারে। এর ব্যবহারও সহজ।

শত শত ছবি রিসাইজ, অপটিমাইজ করুন মাত্র কয়েক মিনিটে -ফটোশপ টিপস


ডিজিটাল ক্যামেরায় তুলেছেন এরকম আপনার শত শত ছবি আছে যার সাইজ খুবই বড়। আপনি চাচ্ছেন ছবিগুলো ওয়েবাসইেট আপলোড করবেন। সাধারণত ডিজিটাল ক্যামেরায় তুলা ছবিগুলো কয়েক MB হয়ে থাকে এবং রেজ্যুলেশনও অনেক বেশি হয় যা ওয়েবসাইটে কোন কাজে আসে না। একবার ভাবুনতো ছবিগুলো রিসাইজ করে আপলোডের উপযুক্ত করতে বা ছোট করতে আপনার কত সময় লাগবে। নিশ্চয় অনেক বেশি? অথবা একটি টিউটোরিয়াল তৈরি করেছেন যাতে অনেকগুলো স্ক্রীনশট (Print Screen) দিতে হবে। আর ওয়েবসাইটের উপযু্ক্ত করার জন্য ছবিগুলোকে অপটিমাজই/রিসাইজ করা দরকার। কি করবেন তখন? একটা একটা রিসাইজ করবেন? না, একটু বুদ্ধি খাটিয়ে ফটোশপে তা পারবেন মাত্র কয়েক মিনিটে।

Microsoft Office Picture Manager-ছবি ক্রপ, রিসাইজ করে নিন অত্যন্ত সহজে


আপনি একজন নতুন ইউজার। ফটোশপ বা এরকম গ্রাফিক্স সফটওয়ার সম্পর্কে ধারণা নেই। কিন্তু কিছু ছবিকে কেটে ছোট করা দরকার বা রিসাইজ করা দরকার। তাহলে Microsoft Office Picture Manager হতে পারে আপনার জন্য অত্যন্ত সহজ এবং উপযুক্ত একটি সফটওয়ার। এটি ব্যবহার করতে আপনার গ্রাফিক্স সম্পর্কে পূর্ব অভিজ্ঞতা থাকার দরকার নেই। এটি দিয়ে একটি বা অনেক ছবিকে নিজের পছন্দমত যেভাবে দরকার সেভাবেই ক্রপ বা রিসাইজ করে নিতে পারবেন। মূলত এটি কোন গ্রাফিক্স সফটওয়ার নই। ছবির কাজ করার জন্য Microsoft Office প্যাক এর সাথে দেয়া ছোট্ট একটি টুল মাত্র।

ছবি রিসাইজ, অপটিমাইজ কি, কেন এবং কিভাবে করতে হয়


ব্লগে বা বিভিন্ন ওয়েবসাইটে ছবি আপলোড এখন নিয়মিত একটি ব্যাপার। আর ছবি আপলোড করার সময় যে দিকটার প্রতি খুব বেশি নজর দেয়া দরকার তা হলো ছবির সাইজ। ছবির সাইজ যত বেশি হয় তা পেজে লোডে হতে তত বেশি সময় নেই। ফলে কম স্পিডের ইউজাররা সমস্যা পড়ে যান এবং ঐ ছবির পেজ এড়িয়ে যান বা পড়তে চান না। তাই ছবির সাইজকে ছোট রাখা একান্ত প্রয়োজন। ফটোশপে এ ধরনের ছবিকে রিসাইজ করে অপটিমাইজ করে নিলে সহজে ওয়েবসাইটে দ্রুত আপলোড এবং পেজে লোড করা সম্ভব হয়।

Microsoft Image Resizer-মাত্র কয়েক ক্লিকেই ছবি রিসাইজ করুন


ছবিকে রিসাইজ করার কাজটি খুবই জরুরী। বিশেষ করে ডিজিটাল ক্যামেরাই ধারণকৃত ছবিগুলোর রেজুলিউশন বেশ বড়ই হয়ে থাকে। এগুলোকে ওয়ালপেপার, ওয়েবসাইটে ব্যবহার বা অন্যান্য কাজে ব্যবহার করার জন্য অরজিনাল সাইজ সম্ভব হয় না। তাই প্রয়োজন হয় ছবিগুলোকে রিসাইজ করা। রিসাজই করার জন্য ফটোশপ ব্যবহার করতে পারেন যারা ফটোশপে এক্সপার্ট। শুধু ফটোশপই নয়। বর্তমানে এ ধরনের টুলের অভাব নেই। তবে সবচেয়ে সহজ যে টুলটি দিয়ে কাজটি করা যায় তার নাম হল Microsoft Image Resizer। এটি Windows XP উপযোগী একটি টুল। অন্য অপারেটিং সিস্টেমে এটি চলে না।

ফটোশপ দিয়ে নির্দিষ্ট সাইজের ছবি ক্রপ করুন

ছবি এডিটিং করার জন্য যত সফটওয়ার আছে তার মধ্যে ফটোশপের জনপ্রিয়তা সবার উপরে। এর ব্যবহারও খুব বেশি কঠিন নয়। এটি দিয়ে আমরা আজকে একটা ছবি ক্রপ করবো। অনেক সময় আমাদের বিভিন্ন প্রয়োজনে নির্দিষ্ট সাইজের ছবি দরকার হয়। তাই এ কাজটি করা বা জানা খুবই প্রয়োজন। যেমন নিচে একটা ছবি দেখা যাচ্ছে যারা সাইজ 324x324

এক্সপিতে ব্যবহার করুন সেভেনের থিম


  
থিম যেকোন অপারেটিং সিস্টেমের একটি গুরুত্বপূর্ণ গ্রাফিক্যাল বৈশিষ্ট। প্রত্যেক ইউজারই চায় এ গ্রাফিক্যাল ডিজাইনটা আকর্ষনীয় হোক। থিম বলতে সাধারণত কার্সর, ওয়ালপেপার, আইকন, টেক্সট, উইন্ডোজের বিভিন্ন ডায়লগ বক্স/মেসেজ বক্সের কালার। Windows XP’ পর থেকে মাইক্রোসফট তাদের থিম এর উন্নয়ন ঘটাতে থাকে। বর্তমানে তাদের সেভেনের থিমগুলো উইন্ডোজ ইউজারদের দারুন মনোযোগ আকর্ষন করতে সক্ষম হয়। সেভেনের তুলনায় এক্সপির থিমগুলো বড়ই সেকেলে। তাছাড়া মাইক্রোসফট এক্সপির জন্য পরবর্তীতে তেমন কোন আকর্ষনীয় Theme রিলিজ করেনি। তাই সবাই চায় এক্সপিতে সেভেনের থিমগুলো ব্যবহার করতে।

হরেক রকমের হেক্স কালার কোড



maroon #800000 red #ff0000 orange #ffA500 yellow #ffff00 olive #808000
purple #800080 fuchsia #ff00ff white #ffffff lime #00ff00 green #008000
navy #000080 blue #0000ff aqua #00ffff teal #008080
black #000000 silver #c0c0c0 gray #808080

যারা ওয়েব ডিজাইন করে তাদের জন্য প্রয়োজন হেক্স ডেসিমেল কালার কোড। ওয়েব সৌন্দর্য নির্ভর করে কালার পছন্দের উপর। কোন কালার কোন জায়গায় উপযুক্ত হবে তা জানা না গেল ওয়েবসাইটটা দর্শক টানতে পারেনা। তাই কালার নির্বাচন খুবই গুরুত্বপূর্ণ। আর তার জন্য প্রয়োজন কালার কোড জানা। কালার কোডগুলো ফটোশপে বের করা যায় আবার আলাদা টুলও আছে। পাঠকের সুবিধার্তে তেমন কিছু কালার কোড নিচে দেওয়া হল।

ছবির রং পরিবর্তন করুন সহজেই

অনেক সময় বিভিন্ন ছবিতে রং পরিবর্তন করতে হয়। কিন্তু এই কাজ করতে গিয়ে আমরা সমস্যায় পড়ে যাই। এখন যে পদ্মতির কথা বলব তাতে খুব সহজে ছবির নির্দিষ্ট অংশের রং পরিবর্তন করা যায়।

১. প্রথমে আপনার পছন্দের ছবিটি খুলুন ফটোশপে।

ছবি

ছবিতে বর্ডার লাগাবেন যেভাবে

১. প্রথমে যে ছবিতে আপনি বর্ডার লাগাতে চান তা ফটোশপে ওপেন করুন।

২. এবার ছবির ভিতরের দিকে বর্ডার দিতে Select menu তে আসুন এবং নির্বাচন করুন Select All.

৩. Select menu থেকে নির্বাচন করুন Modify > Border. যে dialog box আসবে তাতে আপনার বর্ডারের pixel size দিন।

৪. এবার বাম দিকের color palette থেকে একটা পছন্দসই একটা কালার নির্বাচন করুন।

এক্সপির জন্য বুটস্কিন তৈরি



এক্সপির বুটস্কীনটা খুবই পরিচিত সবার কাছে। তবে অনেকে চায় এটা পরিবর্তন করতে। এটি দুভাবে পরিবর্তন করা যায়। প্রথম পদ্ধতিটা সবাই খুব সহজে কিন্তু দ্বিতীয় পদ্ধতিটা একটু জটিল। দুটোই করে দেখাবো। কয়েকটি সফটওয়ার দিয়ে কাজগুলো করা যায় কিন্তু সবার কাছে যেহেতু ফটোশপ প্রিয় তাই আমরা ফটোশপে কাজগুলো করবো। নিচের দুটো পদ্ধতি আলাদা ভাবে দেখানো হল।

No comments:

Post a Comment